• Admin
  • ENGLISH
প্রথম পাতা
Chapter 1
ছবি - জাতির জনক
Chapter 1
সূচিপত্র
Chapter 2
জাতীয় সংগীত
Chapter 2
আমার ছবি
Chapter 3
আমাদের কথা
চারু ও কারু
Chapter 3
রঙ করি পাতা দিয়ে বানাই কাঠি দিয়ে বানাই
ছবি পড়া
Chapter 3
ছবি ১ ছবি ২ ছবিতে গল্পঃ হাঁস ও মুরগি ছবিতে গল্পঃ ইঁদুর ছানার লেজ
মিল-অমিলের খেলা
Chapter 3
১। কোনটি আলাদা খুঁজে বের করি ও গোল দাগ দিই । ২। নিচের ছবি দুটির মধ্যে অমিল খুঁজে বের করি । ৩। প্রতিটি লাইনে আলাদা খুঁজে বের করি ও তার নিচে দাগ দিই ।
বর্ণমালা পরিচিতি : স্বরবর্ণ
Chapter 3
অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩২(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩২(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩৪ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩৭ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩৯(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩৯(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩৯(গ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৩৯(ঘ)
বর্ণমালা পরিচিতি : ব্যঞ্জনবর্ণ
Chapter 3
অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৪৩ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৪৪(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৪৪(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৪৭ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৪৮ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৫১(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৫১(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৫৪ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৫৫ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৫৮ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৫৯ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৬১ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৬২ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৬৫ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৬৬ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৭০(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৭০(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৭৫ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৭৮ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৭৯ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ৮০
পরিবেশ
Chapter 3
আমার পরিবেশ পাহাড় নদী বন ফসলের মাঠ সাগর সকাল দুপুর বিকাল সন্ধ্যা গ্রীষ্মকাল বর্ষাকাল শীতকাল ভূমিকম্প ঝড় বন্যা
প্রযুক্তি স্বাস্থ্য নিরাপত্তা
Chapter 3
প্রচলিত প্রযুক্তি দাঁত মাজা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি রাস্তায় সংকেত
প্রাক-গাণিতিক ধারণা
Chapter 3
মোটা-চিকন পৃষ্ঠা নং ৯৭(ক) মোটা-চিকন পৃষ্ঠা নং ৯৭(খ) মোটা-চিকন পৃষ্ঠা নং ৯৮ লম্বা-খাটো পৃষ্ঠা নং ৯৯(ক) লম্বা-খাটো পৃষ্ঠা নং ৯৯(খ) লম্বা-খাটো পৃষ্ঠা নং ১০০ ছোট-বড় পৃষ্ঠা নং ১০১(ক) ছোট-বড় পৃষ্ঠা নং ১০১(খ) ছোট-বড় পৃষ্ঠা নং ১০২ বিভিন্ন রকম আকৃতি পৃষ্ঠা নং ১০৩ বিভিন্ন রকম আকৃতি পৃষ্ঠা নং ১০৪
সংখ্যার ধারণা
Chapter 3
অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১০৭ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১০৮ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১১৪ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১১৫(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১১৫(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১১৬ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১১৭ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১১৮ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৪(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৪(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৫ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৬ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৭ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৭ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৮ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৯(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১২৯(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৩০ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৩১ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪২(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪২(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৩(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৩(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৪ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৫(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৫(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৫(গ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৬ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৭ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৮(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৮(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৯(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৪৯(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫০ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫১ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫২ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৩ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৪ অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৫(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৫(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৬(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৬(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৭(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৭(খ) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৮(ক) অনুশীলনী পৃষ্ঠা নং ১৫৮(খ)
ইংরেজি বর্ণমালা
Chapter 14
ইংরেজি বর্ণমালাসমূহ (বড় হাতের) ইংরেজি বর্ণমালাসমূহ (ছোট হাতের) ইংরেজি বর্ণমালার ছড়া

জাতীয় সংগীত

আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি ।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি ॥
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
মরি হায়, হায় রে—
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো—
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে ।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মরি হায়, হায় রে—
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ॥

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

জাতীয় সংগীত পরিচিতি

আমার সোনার বাংলা গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত।
এই গানটি লিখেছেন কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি লিখেছিলেন।
১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে এই গানটির প্রথম আট লাইন বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।
প্রতিদিন সকালে স্কুলের সমাবেশে ছাত্র-ছাত্রীরা এই গানটি গায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের খুব বড় কবি ছিলেন । তিনি বাংলা ২৫শে বৈশাখ ১২৬৮ সালে ( ৭ই মে ১৮৬১) কলকাতার বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, ছোটগল্প, নাটক ও গান সব শাখাতেই তাঁর বিচরণ ছিল । তিনি যে কত বড় কবি ও সাহিত্যিক ছিলেন তা বলে শেষ করা যাবে না। তাই রবীন্দ্রনাথকে বিশ্বকবি বলা হয় । রবীন্দ্রনাথকে বলা হয় চিরসুন্দরের কবি ও চিরনতুনের কবি। তিনি বড়দের পাশাপাশি ছোটদের জন্যও লিখেছেন অনেক কবিতা, নাটক, ছড়া ও গল্প । ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। যা বাংলা সাহিত্যকে বিশ্বের বুকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। তাঁকে আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি । বাংলা ১৩৪৮ সালের ২২শে শ্রাবণ (৭ আগস্ট ১৯৪১) কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তাঁর মৃত্যু হয় ।

পরিচিতি
ভিডিও
মুছে ফেলি
পরিচিতি
ভিডিও

©2017 Copyright by bdeducations. All rights reserved.

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত