- জাতীয় পতাকা
- জাতীয় সংগীত
- সূচিপত্র
- পাঠ ১ - এই দেশ এই মানুষ
- পাঠ ২ - সংকল্প
- পাঠ ৩ - সুন্দরবনের প্রাণি
- পাঠ ৪ - হাতি আর শিয়ালের গল্প
- পাঠ ৫ - ফুটবল খেলোয়াড়
- পাঠ ৬ - বীরের রক্তে স্বাধীন এ দেশ
- পাঠ ৭ - ফেব্রুয়ারির গান
- পাঠ ৮ - শখের মৃৎশিল্প
- পাঠ ৯ - শব্দদূষণ
- পাঠ ১০ - স্মরণীয় যাঁরা চিরদিন
- পাঠ ১১ - স্বদেশ
- পাঠ ১২ - কাঞ্চনমালা আর কাঁকনমালা
- পাঠ ১৩ - অবাক জলপান
- পাঠ ১৪ - ঘাসফুল
- পাঠ ১৫ - মাটির নিচে যে শহর
- পাঠ ১৬ - শিক্ষাগুরুর মর্যাদা
- পাঠ ১৭ - ভাবুক ছেলেটি
- পাঠ ১৮ - দুই তীরে
- পাঠ ১৯ - বিদায় হজ
- পাঠ ২০ - দেখে এলাম নায়াগ্রা
- পাঠ ২১ - রৌদ্র লেখে জল
- পাঠ ২২ - মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী
- পাঠ ২৩ - শহীদ তিতুমীর
- পাঠ ২৪ - অপেক্ষা
- Home
- Elements
আমার বাংলা বই
প্রশ্ন উত্তর
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
১। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বলতে কী বোঝ? বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলি সম্পর্কে যা জান লেখ।
ময়নামতি : কুমিল্লায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থান। বর্তমানে ময়মনামতি অঞলে যে ধ্বংসস্তৃপ দেখা যায় তা প্রকৃতপক্ষে একটি নগরী ও বৌদ্ধবিহারের অবশিষ্টাংশ। ময়নামতি প্রত্নস্থলের কিছু উল্লেখযােগ্য স্থাপনা হলাে কোটিলা মুড়া, ইটাখােলা মুড়া, রূপবান মুড়া, শালবন বিহার। মহাস্থানগড় : পূর্বে এর নাম ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর। এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। এখানে মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন সাম্রাজ্যের প্রচুর নিদর্শন পাওয়া গেছে।
পাহাড়পুর : এটি সােমপুর বিহার নামেও পরিচিত। বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধবিহার । পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব এই বিহার তৈরি করেছিলেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। উয়ারী-বটেশ্বর : নরসিংদী জেলার বেলাবাে উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি মাটির নিচে অবস্থিত একটি দুর্গনগরী। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, মাটির নিচে থাকা এই স্থানটি প্রায় আড়াই হাজার বছরের পুরনাে।
২। উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন কীভাবে মানুষের নজরে এলো?
৩। উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে অবস্থিত? এই এলাকাটির প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চলে পরিণত হওয়ার পিছনে কী কারণ তা লেখ।
৪। ব্রহ্মপুত্র নদ আগে কোথা দিয়ে প্রবাহিত হতো আর এখন কোথায়?
৫। কোন কোন নিদর্শন থেকে উয়ারী-বটেশ্বরের সময়কাল জানা যায়?
৬। উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি সম্পর্কে ঐতিহাসিকগণ যা ধারণা করেছেন তা বর্ণনা কর।
৭। ১৯৫৫ সালে বটেশ্বর গ্রামের শ্রমিকেরা কী ফেলে যান? কে সেগুলো দেখে অভিভূত হন?
৮। উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
অল্প কথায় উত্তর দেই।
১। উয়ারী-বটেশ্বর কীসের নাম?
২। শ্রমিকেরা উড়িয়া গ্রামে মাটি খননকালে কত সালের পাত্রে জমানো মুদ্রা পায়?
৩। কোন কোন নিদর্শন থেকে উয়ারী-বটেশ্বরের সময়কাল জানা যায়?
৪। উয়ারী-বটেশ্বর কত বছরের প্রাচীন দুর্গ-নগর?
৫। ভারী লৌহ পিণ্ডগুলো কারা খুঁজে পায়?








