- জাতীয় পতাকা
- জাতীয় সংগীত
- সূচিপত্র
- পাঠ ১ - এই দেশ এই মানুষ
- পাঠ ২ - সংকল্প
- পাঠ ৩ - সুন্দরবনের প্রাণি
- পাঠ ৪ - হাতি আর শিয়ালের গল্প
- পাঠ ৫ - ফুটবল খেলোয়াড়
- পাঠ ৬ - বীরের রক্তে স্বাধীন এ দেশ
- পাঠ ৭ - ফেব্রুয়ারির গান
- পাঠ ৮ - শখের মৃৎশিল্প
- পাঠ ৯ - শব্দদূষণ
- পাঠ ১০ - স্মরণীয় যাঁরা চিরদিন
- পাঠ ১১ - স্বদেশ
- পাঠ ১২ - কাঞ্চনমালা আর কাঁকনমালা
- পাঠ ১৩ - অবাক জলপান
- পাঠ ১৪ - ঘাসফুল
- পাঠ ১৫ - মাটির নিচে যে শহর
- পাঠ ১৬ - শিক্ষাগুরুর মর্যাদা
- পাঠ ১৭ - ভাবুক ছেলেটি
- পাঠ ১৮ - দুই তীরে
- পাঠ ১৯ - বিদায় হজ
- পাঠ ২০ - দেখে এলাম নায়াগ্রা
- পাঠ ২১ - রৌদ্র লেখে জল
- পাঠ ২২ - মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী
- পাঠ ২৩ - শহীদ তিতুমীর
- পাঠ ২৪ - অপেক্ষা
- Home
- Elements
আমার বাংলা বই
ব্যাকরণ
নিচের বাক্য দুটি পড়ি।
মানুষের পক্ষে যা ক্ষতিকর সেইসব আবর্জনা শকুন খেয়ে ফেলে। সে সত্যিকার অর্থে মানুষের উপকার ছাড়া অপকার করে না। উপরের বাক্য দুটিতে অনেক শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দই এক-একটি পদ:
শকুন |
- বিশেষ্য পদ |
ক্ষতিকর |
- বিশেষণ পদ |
সে |
- সর্বনাম পদ |
খায় |
- ক্রিয়া পদ |
ছাড়া |
- অব্যয় পদ |
পদ পাঁচ প্রকার: বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া, অব্যয়।
নিচের বাক্যগুলোতে কী কী পদ আছে তা লেখ।
সুন্দরবনে বাঘ ছাড়াও আছে নানা রকমের হরিণ। কোনোটার বড় বড় শিং, কোনোটার গায়ে ফোটা ফোটা সাদা দাগ। এদের বলে চিত্রা হরিণ।
বাক্যগুলতে বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া ও অব্যয় পদ আছে। নিচে সেগুলো আলাদা করে দেখানো হলঃ
বিশেষ্যঃ সুন্দরবন, বাঘ, হরিণ, শিং, গায়ে, দাগ।
বিশেষণঃ নানা, বড় বড়, সাদা।
সর্বনামঃ কোনোটার, এদের।
ক্রিয়াঃ আছে, বলে।
অব্যয়ঃ ছাড়াও
এক কথায় প্রকাশ
লুপ্ত হয়েছে যা
উত্তর দেখি
উত্তর
আকাশে চরে বেড়ায় যে
উত্তর দেখি
উত্তর
যা মূল্য দিয়ে বিচার করা যায় না
উত্তর দেখি
উত্তর
চার পা আছে যার
উত্তর দেখি
উত্তর
প্রাণ আছে যার
উত্তর দেখি
উত্তর
বসবাস করার ইচ্ছা
উত্তর দেখি
উত্তর
বিরাম চিহ্ন দাও।
এক সময় সুন্দরবনে প্রচুর গণ্ডার ছিল, ছিল হাতি, বুনো শুয়োর। এখন এসব প্রাণী আর নেই। তবে দেশের রাঙামাটি আর বান্দরবনের জঙ্গলে হাতি দেখতে পাওয়া যায়।
সমার্থক শব্দ








