- জাতীয় পতাকা
- জাতীয় সংগীত
- সূচিপত্র
- পাঠ ১ - এই দেশ এই মানুষ
- পাঠ ২ - সংকল্প
- পাঠ ৩ - সুন্দরবনের প্রাণি
- পাঠ ৪ - হাতি আর শিয়ালের গল্প
- পাঠ ৫ - ফুটবল খেলোয়াড়
- পাঠ ৬ - বীরের রক্তে স্বাধীন এ দেশ
- পাঠ ৭ - ফেব্রুয়ারির গান
- পাঠ ৮ - শখের মৃৎশিল্প
- পাঠ ৯ - শব্দদূষণ
- পাঠ ১০ - স্মরণীয় যাঁরা চিরদিন
- পাঠ ১১ - স্বদেশ
- পাঠ ১২ - কাঞ্চনমালা আর কাঁকনমালা
- পাঠ ১৩ - অবাক জলপান
- পাঠ ১৪ - ঘাসফুল
- পাঠ ১৫ - মাটির নিচে যে শহর
- পাঠ ১৬ - শিক্ষাগুরুর মর্যাদা
- পাঠ ১৭ - ভাবুক ছেলেটি
- পাঠ ১৮ - দুই তীরে
- পাঠ ১৯ - বিদায় হজ
- পাঠ ২০ - দেখে এলাম নায়াগ্রা
- পাঠ ২১ - রৌদ্র লেখে জল
- পাঠ ২২ - মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী
- পাঠ ২৩ - শহীদ তিতুমীর
- পাঠ ২৪ - অপেক্ষা
- Home
- Elements
আমার বাংলা বই
প্রশ্ন উত্তর
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
১। কবিতায় কোন কোন পশু ও পাখির কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: কবিতায় যেসব পশু ও পাখির নাম বলা হয়েছে সেগুলাে হলাে:
পশু: ১. গরু; ২. কুকুর।
পাখি: ১, হাঁস; ২. কবুতর; ৩. মােরগ; ৪. দোয়েল; ৫. চড়ুই; ৬. ঘুঘু; ৭. টুনটুনি ; ৮. পাতি কাক।
পশু: ১. গরু; ২. কুকুর।
পাখি: ১, হাঁস; ২. কবুতর; ৩. মােরগ; ৪. দোয়েল; ৫. চড়ুই; ৬. ঘুঘু; ৭. টুনটুনি ; ৮. পাতি কাক।
২। শহরে কী কারণে শব্দদূষণ হয়?
শহরে নানারকম বিরক্তিকর শব্দ সৃষ্টি হয়। যেমন গাড়ির হর্নের শব্দ, টেলিফোনের রিং, দরজার কলিংবেলের শব্দ, সিডির শব্দ, টেলিভিশনের শব্দ ইত্যাদি। এরূপ নানারকম শব্দের কারণে শহরে শব্দদূষণ হয়।
৩। কুকুরের ডাক আর পাখির ডাকের মধ্যে কোনটি তোমার ভালো লাগে? কেন?
কুকুরের ডাক আর পাখির ডাকের মধ্যে আমার কাছে। পাখির ডাক ভালাে লাগে।
কারণ কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দ বিকট মনে হয়। আর পাখির ডাক বেশ সুমিষ্ট। কোনাে কোনাে পাখির ডাকে রীতিমতাে মন পাগল হয়ে যায়। কোনাে কোনাে পাখির ডাক এতই সুরেলা যে তা সুমধুর। সংগীতের মতাে মনে হয়।
৪। গ্রামের মানুষ কোন পাখির ডাক শুনে ঘুম থেকে ওঠেন?
গ্রামের মানুষ ভােরে দোয়েল, শালিক, ময়না, টিয়া পাখির কিচির মিচির শব্দ শুনে ঘুম থেকে ওঠেন। ভােরবেলা মােরগের ডাকেও ঘুম ভাঙে অনেকের।
৫। শহরে ঘুম দেওয়া মুশকিল কেন?
শহরে ঝাঁকে ঝাঁকে পাতি কাক ডাকে। তাছাড়া গাড়ির হর্নের শব্দ এবং সিডি, টিভি, টেলিফোন, দরজায় বেল বাজার শব্দে শহরে শান্তিতে ঘুম দেওয়া মুশকিল।
৬। ফেরিঅলা কীভাবে শব্দদূষণ করে?
ফেরিঅলা তার পন্য বিক্রি করার জন্য গলিতে গলিতে ঘুরে বেড়ায়। ক্রেতাদের শোনানোর জন্য সে উচ্চ কণ্ঠে ডাকে। এতে শব্দদূষণ ঘটে। ।
৭। গ্রামে শব্দদূষণ হয় না কেন?
গ্রামের প্রকৃতির নিস্তব্ধতা আমাদের অনেক বেশি আকর্ষণ করে। গ্রামে শব্দদূষণ না থাকার কয়েকটি কারণ হলো -
গ্রামে শহরের মতো জনকোলাহল নেই।
গ্রামে গাড়ির হর্ন নেই।
গ্রামে দরজায় বেল বাজে না।
সিডি, টিভির ইত্যাদির উচ্চ শব্দ থেকে গ্রাম মুক্ত।
গ্রামে শহরের মতো জনকোলাহল নেই।
গ্রামে গাড়ির হর্ন নেই।
গ্রামে দরজায় বেল বাজে না।
সিডি, টিভির ইত্যাদির উচ্চ শব্দ থেকে গ্রাম মুক্ত।
অল্প কথায় উত্তর দেই।
১। মোরগের ডাকের সাথে মানুষের সম্পর্ক কী?
মোরগের ডাকের সাথে গ্রামের মানুষের দিন শুরুর সম্পর্ক রয়েছে। কারণ সকালে গ্রামের মানুষ মোরগের ডাক শুনে ঘুম থেকে ওঠে।
২। দিনের বেলা গ্রামে কিসের ডাক শোনা যায়?
দিনের বেলা গ্রামে নানা পশু-পাখির ডাক শোনা যায়।
৩। সুকুমার বড়–য়ার রচিত কয়েকটি গ্রন্থের নাম লিখি।
পাগলা ঘোড়া, ভিজে বেড়াল, চন্দনা রঞ্জনার ছড়া, এলোপাতাড়ি, নানা রঙের দিন, চিচিংফাঁক প্রভৃতি।
৪। স্কুলের মাঠে শব্দদূষণ হয় কীভাবে?
স্কুলের মাঠে শব্দদূষণ হয় ছোটদের হইচই ও চিৎকার চেচামেচিতে।








