আবোল-তাবোল
প্রশ্ন উত্তর
মুখে মুখে উত্তর বলি
১। কী ছুটছে যাকে থামানো যাচ্ছে না?
আবোল-তাবোল কথার বুলি ছুটছে যাকে থামানো যাচ্ছে না। আবোল-তাবোল কথা বলার মানে, মনের খেয়ালে কথা বলতে থাকা।
২। ধাঁই ধপাধপ আওয়াজে কোথায় তবলা বাজছে?
ধাঁই ধপাধপ আওয়াজে মনের মাঝে তবলা বাজছে।
৩। কখন গানের পালা সাঙ্গ হলো?
একটা লোক মনের আনন্দে কেবলই বকবক করে কথা বলে চলেছে, ইচ্ছে হলে গানও গাইছে। যতক্ষণ পর্যন্ত দুচোখে ঘুম নামল না ততক্ষণ সে এমনটাই করে গেল।
৪। ‘আজকে ঠেকায় আমায় কে?’ – কেন তাঁকে আজ ঠেকানো যাবে না?
প্রতিটি মানুষের মনের ভিতর একটি নিজস্ব জগৎ থাকে। সেখানে যা ইচ্ছা তা সহজেই করা সম্ভব। কারণ, সে জগতে মানুষ একাই বসবাস করে। তাই তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী আজ তাকে ঠেকানো যাবে না।
৫। বাদ্যযন্ত্রগুলোর মধ্যে তবলা এত গুরুত্বপূর্ণ কেন?
সংগীতের জগতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাদ্যযন্ত্রের সমাহার রয়েছে। যেমন- হারমোনিয়াম, খঞ্জন, সেতার ইত্যাদি। তবে তবলাকে গুরুত্বপূর্ণ বাদ্যযন্ত্র বলে মনে করার কারণ হলো- মনের ঝংকারের সাথে তবলার সুর মিলে যায়। এ জন্য তবলা এত গুরুত্বপূর্ণ।
৬। মনের মাঝে তবলা বাজে কেন?
আনন্দে মনের ভেতর তবলা বাজে। এটি আনন্দের বহিঃপ্রকাশ।
৭। সুকুমার রায় সম্পর্কে তিনটি বাক্য লিখ।
সুকুমার রায় ১৮৮৭ সালের ৩০ শে অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছোটদের জন্য হাসির গল্প ও কবিতা লিখে বিখ্যাত হয়ে আছেন। তিনি ১৯২৩ সালের ১০ই সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।








