আমার বাংলা বই

বাংলাদেশের প্রকৃতি

Reference Book Text Book

শুনি

শব্দার্থ

বাক্য রচনা
প্রশ্ন উত্তর

এসো নিজে করি

যুক্তবর্ণ

বিপরীত শব্দ

গল্প বলি
পড়ি ও লিখি
কবি ও লেখক পরিচিতি

এসো নিজে করি

নিচের ছকের খালি ঘরে বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ঋতুর নাম লিখি।

গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ হেমন্ত শীত বসন্ত

বৈশিষ্ট্য	ঋতুর নাম
আকাশ তখন কালো ঘন মেঘে ছেয়ে যায়।
নদীর পাড় সাদা কাশফুলে ভরে যায়।
রৌদ্রের অসহ্য তাপ।
এই ঋতুতে খেজুরের রস দিয়ে তৈরি হয় নানা পিঠাপুলি।
এ সময়ে কৃষকের ঘর সোনালি ফসলে ভরে ওঠে।
গাছে গাছে জেগে ওঠে নতুন সবুজ পাতা।

নিচের বাক্যটি পড়ি এবং বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ সম্পর্কে জেনে নিই।

কোকিলের ডাক মিষ্টি।

ব্যক্তি, বস্তু, সময় বা স্থানের নাম হলেই তা বিশেষ্য। উপরের বাক্যটিতে কোকিল হলো বিশেষ্য পদ। কিন্তু কোকিলের ডাক কেমন? মিষ্টি। এটি বিশেষণ পদ। যে শব্দ বিশেষ্য পদের কোনো গুণ বা চরিত্র প্রকাশ করে, সেটিই বিশেষণ। এখানে বিশেষণ পদ হচ্ছে মিষ্টি।

বিশেষ্য	বিশেষণ
কোকিল	মিষ্টি।

এবার নিচের বাক্যগুলো পড়ি। বিশেষ্য পদগুলোকে গোল চিহ্ন দিয়ে ও বিশেষণ পদগুলোর নিচে দাগ চিহ্ন দিয়ে চিহ্নিত করি।

ক। তখন

হাড়

কাঁপানো

শীত।

খ।

আকাশ

হয়ে ওঠে ঘন

নীল।

গ। ফুরফুরে

সুন্দর

বাতাস বয়।

ঘ।

গ্রীষ্মে

মিষ্টিফল পাওয়া যায়।

ঙ।

কোকিলের

ডাক

মিষ্টি

চ।

পায়েস

খেতে

মধুর

মতো।

ডান দিক থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই।

ক) আমাদের দেশ

দেশ।

খ) গ্রীষ্মকে বলা হয়

।

গ) বর্ষায় ফোটে

নানা ফুল।

ঘ) হেমন্ত

ঋতু।

ঙ) শীতকালে

হাওয়া বয়।

চ) কদম ফুটে

কালে।

ছ) মধুমাস বলা হয়

মাসকে।

জ) উত্তুরে হাওয়া বয়

কালে।

ঝ) আকাশে সাদা মেঘ উড়ে

কালে।

সোনালি ধানের

উত্তুরে

ষড়ঋতুর

কদম, কেয়া ও আরও

মধুমাস

গ্রীষ্ম

বর্ষা

শরৎ

শীত

ডান দিক থেকে শব্দ বেছে নিয়ে বাঁ দিকে শব্দের সঙ্গে মিলাই।

যাওয়া

ফুরফুরে বাতাস

খেজুরের

আসা

বসন্তকাল

প্রচণ্ড গরম

পিঠা

রস

গ্রীষ্ম

পুলি