খলিফা হযরত উমর (রা) ছিলেন নামকরা কুস্তিগির।

রাগের মাথায় সে তরবারি কোষমুক্ত করে ফেলল।

মহাবীর রুস্তম একজন সাহসী যোদ্ধা ছিলেন।

বিতর্ক প্রতিযোগিতায় সে সুবক্তা হিসেবে সুনাম পেল।

ছেলেটির ব্যবহারে সকলে বিস্মিত।

পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা ফরজ।

ছোট্ট শিশুটি মাকে দেখতে না পেয়ে ব্যাকুল হয়ে গেল।

মুহাম্মদ (স) হযরত উমর (রা) কে ‘ফারুক’ উপাধি দেন।

লোকটি তাঁর স্বীয় কাজকর্মে অনুতপ্ত বোধ করছে।

সত্যের সাথে মিথ্যার সংমিশ্রণ করা ঠিক নয়।

ধন-ধান্যে পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা।

হযরত উমর (রা) কোষাগার থেকে মাত্র দুই দিরহাম গ্রহণ করতেন।

বায়তুলমাল থেকে প্রাপ্ত কাপড় দিয়ে উমর (রা) কাপড় বানাতেন।

গতকাল স্কুলে না যাওয়ার জন্য অবশ্যই তোমাকে জবাবদিহি করতে হবে।

আগের দিনে মানুষ পত্র আদান-প্রদানের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করতেন।

খলিফা হয়েও উমর(রা) সাধারণ জীবনযাপন করতেন।

চরিত্রবান লোক সে যতই গরীব হোক মানুষ তাঁকে শ্রদ্ধা করে।

মহানবি (স) কে হত্যা করার জন্য তিনি কোষমুক্ত তরবারি হাতে বেরিয়ে পড়েন।

তিনি সুনিপুণ হাতে নিখুঁত ভাবে কারুকার্য করছেন।

আল্লাহ পরম শান্তিদাতা।

অসহায়দের জন্য কোমল এবং অত্যাচারীদের জন্য কঠোর মনের অধিকারী হওয়া উচিত।

অন্যায় কাজকে সে কঠোর হাতে দমন করতেন।

যার হাতে ক্ষমতা থাকে তাঁকে জনদরদি হতে হয়।

হযরত মুহম্মদ (স) আমাদের আদর্শ।

সরকারি কোষাগারে রাজস্ব জমা হয়।