- জাতীয় পতাকা
- জাতীয় সংগীত
- সূচিপত্র
- পাঠ ১ - এই দেশ এই মানুষ
- পাঠ ২ - সংকল্প
- পাঠ ৩ - সুন্দরবনের প্রাণি
- পাঠ ৪ - হাতি আর শিয়ালের গল্প
- পাঠ ৫ - ফুটবল খেলোয়াড়
- পাঠ ৬ - বীরের রক্তে স্বাধীন এ দেশ
- পাঠ ৭ - ফেব্রুয়ারির গান
- পাঠ ৮ - শখের মৃৎশিল্প
- পাঠ ৯ - শব্দদূষণ
- পাঠ ১০ - স্মরণীয় যাঁরা চিরদিন
- পাঠ ১১ - স্বদেশ
- পাঠ ১২ - কাঞ্চনমালা আর কাঁকনমালা
- পাঠ ১৩ - অবাক জলপান
- পাঠ ১৪ - ঘাসফুল
- পাঠ ১৫ - মাটির নিচে যে শহর
- পাঠ ১৬ - শিক্ষাগুরুর মর্যাদা
- পাঠ ১৭ - ভাবুক ছেলেটি
- পাঠ ১৮ - দুই তীরে
- পাঠ ১৯ - বিদায় হজ
- পাঠ ২০ - দেখে এলাম নায়াগ্রা
- পাঠ ২১ - রৌদ্র লেখে জল
- পাঠ ২২ - মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী
- পাঠ ২৩ - শহীদ তিতুমীর
- পাঠ ২৪ - অপেক্ষা
- Home
- Elements
আমার বাংলা বই
পড়ি ও লিখি
কবিতার মূলভাব জেনে নিই।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতি জয়লাভ করে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নামে এক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। আগে এ দেশের নাম ছিল পূর্ব পাকিস্তান। হানাদার পাকিস্তানি সৈন্যদের সঙ্গে যুদ্ধ করে এদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা জয়ী হয়েছিলেন। এই কবিতায় পাকিস্তানিদের অত্যাচারের কথা বলা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে কেন এদেশের সন্তানেরা সংগ্রাম করেছিল সে কথাও বলা হয়েছে।
নিচের কথাগুলো বুঝে নিই।
ক. বর্গি এলো খাজনা নিতে, মারল মানুষ কত |
‘খাজনা নিতে’ অর্থ লুটতরাজ করত। বর্গিরা বাংলাদেশে। এসে মানুষ মেরে, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে - পুড়িয়ে বাঙালির ধনসম্পদ নিয়ে পালিয়ে যেত। |
খ. তাদের কথা দেশের মানুষ কখনো ভুলবে না। |
মুক্তিযোদ্ধাদের কথা মানুষ কখনো ভুলবে না। কারণ তারাই হানাদার পাকিস্তানিদের সঙ্গে যুদ্ধ করে তাদের এদেশ থেকে তাড়িয়েছিলেন। |
গ. মা হয়ে যায় দেশের মাটি, তার বুকেতেই থাকা। |
মা ও মাতৃভূমি সমান গর্বের, সমান আনন্দের। জননীহীন সন্তান যেমন দুর্ভাগা, যার মাতৃভূমি নেই সেও তেমনি ভাগ্যহীন। |
কবিতাটি আবৃত্তি করি ও না দেখে লিখি।








