- জাতীয় পতাকা
- জাতীয় সংগীত
- সূচিপত্র
- পাঠ ১ - বাংলাদেশের প্রকৃতি
- পাঠ ২ - পালকির গান
- পাঠ ৩ - বড় রাজা ছোট রাজা
- পাঠ ৪ - বাংলার খোকা
- পাঠ ৫ - মুক্তির ছড়া
- পাঠ ৬ - আজকে আমার ছুটি চাই
- পাঠ ৭ - বীরশ্রেষ্ঠর বীরগাথা
- পাঠ ৮ - মহীয়সী রোকেয়া
- পাঠ ৯ - নেমন্তন্ন
- পাঠ ১০ - মোবাইল ফোন
- পাঠ ১১ - আবোল-তাবোল
- পাঠ ১২ - পুষ্টিকর খাবার
- পাঠ ১৩ - মোদের বাংলা ভাষা
- পাঠ ১৪ - বাওয়ালিদের গল্প
- পাঠ ১৫ - পাখির জগৎ
- পাঠ ১৬ - কাজলা দিদি
- পাঠ ১৭ - বাবুর্চি আবদূর রহমান
- পাঠ ১৮ - মা
- পাঠ ১৯ - ঘুরে আসি সোনারগাঁও
- পাঠ ২০ - বীরপুরুষ
- পাঠ ২১ - ময়নামতির শালবন বিহার
- পাঠ ২২ - লিপির গল্প
- পাঠ ২৩ - খলিফা হযরত উমর (রা)
- Home
- Elements
পড়ি ও লিখি
কবিতার চরণ দেওয়া আছে, পরবর্তী চরণ লিখি।
হেরিলে মায়ের মুখ,
... ... ... ... ... ... ... ... ...
মায়ের ক্লেতে শুয়ে জুড়ায় পরান,
... ... ... ... ... ... ... ... ...
সকল যাতনা ভোলে
... ... ... ... ... ... ... ... ...
কবিতাটি আবৃত্তি করি।
কবিতার প্রথম আটটি চরণ মুখস্থ লিখি।
কবিতাটিতে কবি কী বলেছেন তা সংক্ষেপে বলি ও লিখি।
আমার 'মা' সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখি। নিচের উদাহরণটি দেখি।
মা মানেই মমতা, মা মানেই নিশ্চয়তা, মা মানেই অস্তিত্ব, মা মানেই আশ্রয়, মা মানেই এক বুক ভালবাসা। আমার মা আমার কাছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা। তাঁর মুখ দেখলে আমার সব দুঃখ দূর হয়ে যায়। মায়ের কোলে শুয়ে সকল যন্ত্রণা ভুলে যাই। তাঁর মমতা পৃথিবীর আর কারো কাছে পাওয়া যায় না। আদর সোহাগে মা আমার বুক ভরান। শত দুঃখ-কষ্টেও তিনি আমাকে দুঃখ পেতে দেন না। মা আমার পড়ালেখায় সাহায্য করেন। মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেশত। মায়ের আশীর্বাদ আমার চলার পথের পাথেয়।








