আমার বাংলা বই

পড়ি ও লিখি

কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই।

জাত খেলোয়াড় ইমদাদ হক। খেলা এবং খেলায় জেতাই তার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। নিজের অবস্থা যেমনই হাকে না কেন খেলা-পাগল সে, খেলবেই। খেলতে গিয়ে ইমদাদ কত শত আঘাত পায়। তবু সেসব কষ্টকে পরোয়া না করে সে খেলে এবং তার জন্যই খেলায় জিত আসে। তার জন্যই সকল দর্শক খেলার আনন্দ পায়। এই কবিতায় খেলাচ্ছলে একটি আদর্শকে তুলে ধরা হয়েছে। তা হলো, নিজের যোগ্যতার সবটুকু দিয়ে মানুষ যদি একান্তভাবে কিছু করে, তবে অন্য সকলের জন্যও সে বড় কিছু করতে পারে।

খালি জায়গায় কবিতার ঠিক লাইনটি লিখি।

ক।

________________________________
সারা রাত শুধু ছটফট করে কেঁদে কেঁদে ডাক ছাড়ে।

খ।

টেবিলের পরে ছোট বড় যত মালিশের শিশিগুলি,
________________________________

গ।

গোল-গোল-গোল- মোদের মেসের ইমদাদ হক কাজি,
________________________________

কবিতাটি আবৃত্তি করি।

ফুটবল খেলা দেখতে যাওয়ার জন্য সাময়িক ছুটি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের নিকট আবেদনপত্র লিখি।